Hit enter after type your search item

ড্রোন কি

/
/
/
128 Views

ড্রোন কি: আকাশ জয় করার সহজ উপায়!

আচ্ছা, আপনি কি কখনো আকাশে উড়তে চেয়েছেন? পাখির মতো ডানা মেলে মেঘের ভেলায় ভেসে বেড়াতে ইচ্ছে করেনি? ড্রোন অনেকটা তেমনই একটা স্বপ্ন পূরণ করার মতো। শুধু নিজে ওড়া নয়, ড্রোন দিয়ে আপনি আকাশ থেকে ছবি তুলতে পারবেন, ভিডিও করতে পারবেন, এমনকি জরুরি জিনিসপত্রও এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় পাঠাতে পারবেন। ভাবছেন, এটা আবার কী জিনিস? আসুন, ড্রোন নিয়ে আমরা বিস্তারিত আলোচনা করি।

ড্রোন কী? (What is Drone?)

সহজ ভাষায়, ড্রোন হলো একটি চালকবিহীন উড়োজাহাজ। একে আনম্যানড এরিয়াল ভেহিকেল (Unmanned Aerial Vehicle) বা ইউএভি (UAV)-ও বলা হয়। ড্রোন সাধারণত ব্যাটারি দিয়ে চলে এবং রিমোট কন্ট্রোল বা স্মার্টফোনের মাধ্যমে এটি পরিচালনা করা হয়। এর মধ্যে ক্যামেরা, সেন্সর এবং জিপিএস-এর মতো অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়।

ড্রোন কিভাবে কাজ করে? (How does a Drone Work?)

ড্রোন কিভাবে কাজ করে, সেটা জানতে চান? তাহলে একটু গভীরে যাওয়া যাক। ড্রোনের মূল কার্যক্রম কয়েকটি জিনিসের ওপর নির্ভরশীল:

  • প্রপেলার (Propeller): ড্রোনের প্রপেলারগুলো ঘুরে বাতাসকে নিচে ঠেলে দেয়, যার ফলে ড্রোন উপরে উঠতে পারে। প্রপেলারের গতি কমা-বাড়া করে ড্রোনের উচ্চতা নিয়ন্ত্রণ করা যায়।
  • মোটর (Motor): এই প্রপেলারগুলো ঘোরানোর জন্য ড্রোনে ইলেকট্রিক মোটর ব্যবহার করা হয়।
  • ব্যাটারি (Battery): ড্রোনের মোটরগুলোকে শক্তি দেয় ব্যাটারি। ব্যাটারির ক্ষমতা যত বেশি, ড্রোন তত বেশি সময় ধরে উড়তে পারে।
  • কন্ট্রোলার (Controller): এটি হলো ড্রোনের মস্তিষ্ক। কন্ট্রোলার রিমোট কন্ট্রোল বা স্মার্টফোন থেকে আসা সংকেত অনুযায়ী মোটর এবং প্রপেলারকে নিয়ন্ত্রণ করে।
  • সেন্সর (Sensor): ড্রোনে বিভিন্ন ধরনের সেন্সর থাকে, যা এটিকে স্থিতিশীল থাকতে এবং চারপাশের পরিবেশ বুঝতে সাহায্য করে। যেমন, জাইরোস্কোপ (Gyroscope) ড্রোনকে কাত হওয়া থেকে বাঁচায়, অ্যাক্সেলেরোমিটার (Accelerometer) গতি বুঝতে পারে এবং ব্যারোমিটার (Barometer) উচ্চতা নির্ণয় করে।
  • জিপিএস (GPS): গ্লোবাল পজিশনিং সিস্টেম বা জিপিএস ড্রোনকে নিজের অবস্থান জানতে এবং নির্দিষ্ট পথে উড়তে সাহায্য করে।

ড্রোন ব্যবহারের সুবিধা

ড্রোন ব্যবহারের অনেক সুবিধা রয়েছে। নিচে কয়েকটি উল্লেখ করা হলো:

  • কম খরচ (Low Cost): ড্রোন ব্যবহার করে অনেক কঠিন কাজ সহজে করা যায়, যা অন্য কোনো উপায়ে করতে গেলে অনেক বেশি খরচ হতো।
  • সহজ পরিচালনা (Easy to Operate): ড্রোন চালানো খুব একটা কঠিন নয়। একটু অনুশীলন করলেই যে কেউ এটি চালাতে পারবে।
  • ঝুঁকি কম (Less Risk): যেখানে মানুষের যাওয়া বিপজ্জনক, সেখানে ড্রোন ব্যবহার করা নিরাপদ।
  • সময় সাশ্রয় (Time Saving): ড্রোন দ্রুতগতিতে কাজ করতে পারে, ফলে সময় বাঁচে।

ড্রোন এর প্রকারভেদ (Types of Drones)

ড্রোন বিভিন্ন ধরনের হয়ে থাকে, তাদের গঠন, আকার এবং ব্যবহারের ওপর ভিত্তি করে। কিছু জনপ্রিয় ড্রোন প্রকারভেদ নিচে দেওয়া হলো:

মাল্টিরোটর ড্রোন (Multirotor Drones)

মাল্টিরোটর ড্রোনগুলো সবচেয়ে বেশি পরিচিত এবং বহুল ব্যবহৃত। এদের একাধিক রোটর থাকে, যা উল্লম্বভাবে উড়তে ও অবতরণ করতে সাহায্য করে। এই ড্রোনগুলো সাধারণত ক্যামেরা দিয়ে ছবি তোলা ও ভিডিও করার জন্য ব্যবহার করা হয়।

  • কোয়াডকপ্টার (Quadcopter): এই ড্রোনে চারটি রোটর থাকে। এটি সবচেয়ে সহজলভ্য এবং স্থিতিশীল।
  • হেক্সাকপ্টার (Hexacopter): ছয়টি রোটরযুক্ত এই ড্রোনগুলো বেশি শক্তিশালী এবং ভারী জিনিস বহন করতে পারে।
  • অক্টোকপ্টার (Octocopter): আটটি রোটরযুক্ত এই ড্রোনগুলো সবচেয়ে স্থিতিশীল এবং জটিল কাজ করার জন্য উপযুক্ত।

ফিক্সড-উইং ড্রোন (Fixed-Wing Drones)

এই ড্রোনগুলো দেখতে অনেকটা ছোট বিমানের মতো। এদের ডানা থাকে এবং এটি অনেক দূর পর্যন্ত উড়তে পারে। ফিক্সড-উইং ড্রোনগুলো সাধারণত জমি জরিপ, নজরদারি এবং ম্যাপিংয়ের কাজে ব্যবহার করা হয়।

সিঙ্গেল রোটর ড্রোন (Single Rotor Drones)

এই ড্রোনগুলোতে একটি মাত্র বড় রোটর থাকে, যা হেলিকপ্টারের মতো কাজ করে। এগুলো ভারী জিনিস বহন করতে এবং বেশি সময় ধরে উড়তে পারে।

হাইব্রিড ড্রোন (Hybrid Drones)

হাইব্রিড ড্রোনগুলো মাল্টিরোটর এবং ফিক্সড-উইং ড্রোনের বৈশিষ্ট্য মিলিয়ে তৈরি করা হয়। এটি উল্লম্বভাবে উড়তে ও অবতরণ করতে পারে এবং দ্রুতগতিতে অনেক দূর পর্যন্ত যেতে পারে।

ড্রোন এর ব্যবহার (Uses of Drones)

ড্রোন এখন শুধু শখের জিনিস নয়, এটি বিভিন্ন ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। নিচে কয়েকটি উল্লেখযোগ্য ব্যবহার উল্লেখ করা হলো:

ছবি তোলা ও ভিডিওগ্রাফি (Photography and Videography)

ড্রোন দিয়ে খুব সহজে সুন্দর ছবি ও ভিডিও করা যায়। বিয়ে, জন্মদিন বা অন্য কোনো অনুষ্ঠানে এর ব্যবহার বাড়ছে। এছাড়া, সিনেমার শুটিংয়ের কাজেও ড্রোন ব্যবহার করা হয়।

কৃষি (Agriculture)

কৃষিক্ষেত্রে ড্রোন ব্যবহার করে ফসলের স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা, জমিতে সার দেওয়া এবং কীটনাশক স্প্রে করা যায়। এতে সময় ও খরচ দুটোই বাঁচে।

নজরদারি (Surveillance)

আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এবং নিরাপত্তা সংস্থাগুলো ড্রোন ব্যবহার করে অপরাধ দমন এবং এলাকার নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পারে।

ডেলিভারি (Delivery)

বিভিন্ন ই-কমার্স কোম্পানি ড্রোন ব্যবহার করে দ্রুতগতিতে পণ্য ডেলিভারি করার চেষ্টা করছে। জরুরি ওষুধপত্র বা অন্য কোনো প্রয়োজনীয় জিনিস দ্রুত পাঠানোর জন্য ড্রোন খুব উপযোগী।

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা (Disaster Management)

বন্যা, ভূমিকম্প বা অন্য কোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগের পর ড্রোন ব্যবহার করে দুর্গত এলাকার ছবি তোলা এবং আটকে পড়া মানুষদের সাহায্য করা যায়।

জরিপ ও ম্যাপিং (Survey and Mapping)

ড্রোন দিয়ে জমি জরিপ এবং এলাকার ম্যাপ তৈরি করা অনেক সহজ। নির্মাণকাজের আগে সাইটের পরিস্থিতি জানার জন্য এটি খুব দরকারি।

বাংলাদেশে ড্রোন (Drones in Bangladesh)

বাংলাদেশে ড্রোন ব্যবহারের নিয়মকানুন সম্পর্কে জানাটা খুবই জরুরি। ২০১৯ সালের একটি নীতিমালায় বলা হয়েছে, বাংলাদেশে ড্রোন ব্যবহার করতে হলে সরকারের কাছ থেকে অনুমতি নিতে হবে। অনুমতি ছাড়া ড্রোন ওড়ানো অবৈধ এবং এর জন্য জরিমানা হতে পারে।

বাংলাদেশে ড্রোন ব্যবহারের নিয়মকানুন

  • ড্রোন ব্যবহারের জন্য বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (Civil Aviation Authority) থেকে অনুমতি নিতে হবে।
  • নিরাপত্তা এবং গোপনীয়তা রক্ষার জন্য কিছু নির্দিষ্ট এলাকায় ড্রোন ওড়ানো নিষেধ।
  • ড্রোন ব্যবহারকারীকে অবশ্যই ড্রোনের বীমা (Insurance) করতে হবে।
  • ড্রোন ওড়ানোর সময় সব নিয়মকানুন মেনে চলতে হবে।

বাংলাদেশে ড্রোন এর দাম (Drone Price in Bangladesh)

বাংলাদেশে ড্রোনের দাম বিভিন্ন মডেল এবং বৈশিষ্ট্যের ওপর নির্ভর করে। সাধারণত, একটি ভালো মানের ড্রোনের দাম শুরু হয় ২০,০০০ টাকা থেকে এবং কয়েক লাখ টাকা পর্যন্ত হতে পারে।

ড্রোনের প্রকার আনুমানিক দাম (টাকা)
এন্ট্রি-লেভেল ড্রোন ২০,০০০ – ৫০,০০০
মিড-রেঞ্জ ড্রোন ৫০,০০০ – ১,৫০,০০০
হাই-এন্ড ড্রোন ১,৫০,০০০ – ৫,০০,০০০

কোথায় ড্রোন পাওয়া যায়? (Where to Buy Drones?)

বাংলাদেশে বিভিন্ন অনলাইন এবং অফলাইন দোকানে ড্রোন পাওয়া যায়। কিছু জনপ্রিয় ওয়েবসাইট এবং দোকানের নাম নিচে দেওয়া হলো:

  • আজকেরডিল ডটকম (Ajkerdeal.com)
  • দারাজ (Daraz)
  • বিডিস্টল ডটকম (BDstall.com)
  • lokalয় ইলেক্ট্রনিক্সের দোকান

ড্রোন কেনার আগে কিছু টিপস (Tips Before Buying a Drone)

ড্রোন কেনার আগে কিছু জিনিস অবশ্যই মনে রাখা উচিত। আপনার প্রয়োজন, বাজেট এবং ব্যবহারের উদ্দেশ্য অনুযায়ী ড্রোন নির্বাচন করা ভালো।

  • আপনার প্রয়োজন নির্ধারণ করুন (Determine Your Needs): আপনি কী কাজে ড্রোন ব্যবহার করতে চান, তা আগে ঠিক করুন। ছবি তোলা, ভিডিও করা নাকি অন্য কোনো কাজে ব্যবহার করবেন, তা জেনে ড্রোন কিনুন।
  • বাজেট (Budget): আপনার বাজেট কত, তা ঠিক করুন। কম দামের মধ্যে ভালো ড্রোনও পাওয়া যায়, আবার বেশি দামের ড্রোনে অত্যাধুনিক সব সুবিধা থাকে।
  • বৈশিষ্ট্য (Features): ড্রোনের ক্যামেরা, ব্যাটারি লাইফ, কন্ট্রোল রেঞ্জ এবং সেন্সরগুলো ভালোভাবে দেখে নিন।
  • নিয়মকানুন (Regulations): বাংলাদেশে ড্রোন ব্যবহারের নিয়মকানুন সম্পর্কে জেনে ড্রোন কিনুন।
  • রিভিউ (Reviews): ড্রোন কেনার আগে অন্যান্য ব্যবহারকারীদের রিভিউ পড়ুন। এতে ড্রোনের ভালো-মন্দ দিক সম্পর্কে জানতে পারবেন।

ড্রোন ব্যবহারের সতর্কতা (Precautions for Using Drones)

ড্রোন ব্যবহারের সময় কিছু সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত, যাতে কোনো দুর্ঘটনা না ঘটে।

  • নিরাপদ স্থান (Safe Place): ড্রোন ওড়ানোর জন্য নিরাপদ স্থান নির্বাচন করুন। জনবহুল এলাকা, বিমানবন্দর এবং বিদ্যুতের খুঁটির কাছে ড্রোন ওড়ানো উচিত নয়।
  • আবহাওয়া (Weather): খারাপ আবহাওয়ায় ড্রোন ওড়ানো উচিত নয়। বৃষ্টি, ঝড় বা কুয়াশার মধ্যে ড্রোন ওড়ালে এটি নিয়ন্ত্রণ হারাতে পারে।
  • উচ্চতা (Altitude): অতিরিক্ত উচ্চতায় ড্রোন ওড়ানো উচিত নয়। সাধারণত, ৪০০ ফুটের বেশি উচ্চতায় ড্রোন ওড়ানো নিষেধ।
  • নিয়ন্ত্রণ (Control): ড্রোন সবসময় দৃষ্টিসীমার মধ্যে রাখুন এবং ভালোভাবে নিয়ন্ত্রণ করুন।
  • গোপনীয়তা (Privacy): অন্যের ব্যক্তিগত গোপনীয়তা রক্ষা করুন। কারো অনুমতি ছাড়া তাদের ছবি বা ভিডিও তোলা উচিত নয়।

ড্রোন নিয়ে কিছু সাধারণ জিজ্ঞাসা (Frequently Asked Questions – FAQs)

ড্রোন নিয়ে অনেকের মনে অনেক প্রশ্ন থাকে। এখানে কিছু সাধারণ প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হলো:

  • ড্রোন কি দিয়ে তৈরি? ড্রোন সাধারণত হালকা ও টেকসই পদার্থ দিয়ে তৈরি হয়, যেমন কার্বন ফাইবার, অ্যালুমিনিয়াম এবং প্লাস্টিক।
  • ড্রোন কতক্ষণ উড়তে পারে? ড্রোনের ব্যাটারির ক্ষমতার উপর নির্ভর করে এটি কতক্ষণ উড়তে পারবে। সাধারণত, একটি ড্রোন ২০ থেকে ৩০ মিনিট পর্যন্ত উড়তে পারে। তবে কিছু উন্নত মডেলের ড্রোন আরও বেশি সময় ধরে উড়তে সক্ষম।
  • ড্রোন কি রাতে ওড়ানো যায়? হ্যাঁ, রাতে ড্রোন ওড়ানো যায়, তবে এর জন্য বিশেষ অনুমতি এবং লাইটিংয়ের প্রয়োজন হয়। রাতে ড্রোন ওড়ানোর সময় অতিরিক্ত সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত।
  • ড্রোন কি হ্যাক করা সম্ভব? হ্যাঁ, ড্রোনের নিরাপত্তা দুর্বল হলে এটি হ্যাক করা সম্ভব। তাই ড্রোনের ফার্মওয়্যার (Firmware) সবসময় আপডেট রাখা উচিত এবং শক্তিশালী পাসওয়ার্ড ব্যবহার করা উচিত।
  • ড্রোন ওড়ানোর জন্য কি লাইসেন্স লাগে? বাংলাদেশে ড্রোন ওড়ানোর জন্য লাইসেন্স প্রয়োজন হয়। বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (Civil Aviation Authority) থেকে অনুমতি নিতে হয়।

ভবিষ্যতে ড্রোন (Future of Drones)

ড্রোন প্রযুক্তির ভবিষ্যৎ খুবই উজ্জ্বল। ভবিষ্যতে ড্রোন আরও উন্নত হবে এবং আমাদের জীবনে আরও বেশি প্রভাব ফেলবে। কিছু সম্ভাব্য ভবিষ্যৎ ব্যবহার নিচে উল্লেখ করা হলো:

  • উন্নত ডেলিভারি সিস্টেম (Advanced Delivery System): ভবিষ্যতে ড্রোন ব্যবহার করে দ্রুত এবং নিরাপদে পণ্য ডেলিভারি করা সম্ভব হবে।
  • স্মার্ট সিটি (Smart City): ড্রোন স্মার্ট সিটি তৈরিতে সাহায্য করবে। এটি শহরের ট্র্যাফিক (Traffic) নিয়ন্ত্রণ, পরিবেশ পর্যবেক্ষণ এবং নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ব্যবহার করা হবে।
  • স্বাস্থ্যসেবা (Healthcare): ড্রোন ব্যবহার করে দুর্গম এলাকায় জরুরি ওষুধপত্র এবং চিকিৎসা সরঞ্জাম পাঠানো সম্ভব হবে।
  • পর্যটন (Tourism): ড্রোন পর্যটন শিল্পে নতুন মাত্রা যোগ করবে। পর্যটকরা ড্রোন ব্যবহার করে সুন্দর দৃশ্য দেখতে পারবে এবং নতুন অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারবে।

ড্রোন এখন আমাদের জীবনের একটা অংশ। এর সঠিক ব্যবহার আমাদের জীবনকে আরও সহজ ও সুন্দর করতে পারে। তাই, ড্রোন সম্পর্কে জানুন, নিয়মকানুন মেনে চলুন এবং নিরাপদে ড্রোন ব্যবহার করুন। আকাশ আপনার হাতের মুঠোয়!

Facebook Comments Box
This div height required for enabling the sticky sidebar